বান্দরবানের গহীন পাহাড়ি অরণ্যে কয়েকটি বাড়ি নিয়ে সুনশান ছোট্ট একটি গ্রাম সাজাই ভ্যালি। তিন দিকে খাড়া পাহাড় আর অন্য দিকটাতে পাথুরে খাল রেমাক্রি। পুব দিকের পাহাড়টায় একটা স্বর্পিল আঁকাবাঁকা পথ উঠে গেছে মেঘে ঢাকা আরো একটা ছোট্ট গ্রামে, যেন স্বর্গের পথ। আর দক্ষিণে ছোট্ট কয়েকটি ঝর্ণার পানি কলকলিয়�

কলাপাতা, ফুল, ধান-দূর্বা, মাটির প্রদীপ, ঘি, ডাব ও দুধের পসরা সাজিয়ে বসে আছে বিক্রেতারা। যত পশ্চিমে হেলে সূর্য, ততই বাড়তে থাকে ভিড়। দুধ ঢেলে, আগরবাতি জ্বালিয়ে উৎসবের সূচনা করে নারীরা। বাড়ি থেকে আনা ফলমূল কিছুক্ষণের জন্য রাখা হয় লোকনাথের মূর্তির সামনে। তারপর সেগুলো নিয়ে উন্মুক্ত ময়দানে সারিবদ্ধভাবে বসে যায় সবাই। সামনে কলাপাতার �

ট্রেনের লম্বা হর্ণটা বাজার সাথে সাথেই আমার ব্যগটা টেনে নিয়ে ভো দৌড়। আগুপিছু না ভেবে আমিও লাফিয়ে নামলাম ট্রেন থেকে, ছুটলাম চোরের পেছনে। সন্ধার অন্ধকার তখন সবে মাত্র শুরু হয়েছে, তবে গাছপালার আঁধারে অন্ধকারটা ভালোই ঝেকে বসেছে। অপরিচিত ঝোপঝাড় ওয়ালা গ্রামীন পথে খুব দ্রুতই চোরটা হারিয়ে গেলো। হতাশ আমি ফিরে এলাম স্টেশনে। কিন্তু ততোক্ষণে আমাকে আরো হতাশ করে দিয়ে ট

আপেল কাশ্মীর উপত্যকার অন্যতম অর্থকরী ফল। কাশ্মীরের নিচু পাহাড়গুলোর ভাঁজে ভাঁজে রোদ-ছায়ার খেলা আর লাল সবুজ আপেলের মিতালি দেখতে সত্যিই মনোরম। কাশ্মীরি ভাষায় আপেলকে বলা হয় ‘চুঁওট’। শীতল আবহাওয়ায় এর ফলন হয় বলে একে বলা হয় টেম্পরেচার ফ্রুটস । আগস্টের শুরুতেই দু’একটা গাছে আপেল পাকা শরু হয় । আগস্ট থেকে নভেম্বর মাস পর্যন্ত গাছ

বন্ধুরা কেমন আছেন, আশা করছি সবাই ভালো আছেন। চয়নিকা ব্লগের নামটা যেদিন শুনেছিলাম সেদিনই এটাকে ভালোবেসে ফেলেছিলাম। আশা করছি এখানে সবার সাথে মিলেমিশে সুন্দর ব্লগিং করতে পারবো।  শুভ ব্লগিং..................